বসন্তকালের একটি common diseases জলবসন্ত। বসন্তের আগমনের শুরুতেই প্রকোটতা দেখা দেয় এই রোগটির।বসন্তকালে এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা দেয় বলে এক বলা হয় জলবসন্ত বা চিকেনপক্স।এটি একটি ছোঁয়াচে রোগ, যার জন্য দায়ী জোস্টার নামক এক ধরণের ভাইরাস। এখন বসন্তকাল এবং এই সময়টাই বসন্ত রোগ হওয়ার সময়।

জলবসন্তের ব্যাপারে কিছু কথা:
১। শিশুদের ক্সেত্রে প্রথমেই জ্বর এবং শরীর ও পেটে ব্যাথা হয়।
২। জলবসন্তে হলে ১-২ দিনের ভিতরই র‌্যাশ ভাব দেখা দেয়।
৩। র‌্যাশগুলো আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে, যা পরবর
তীতে ফুসফুড়ীতে পরিণত হয়।
৪। প্রথম প্রথম মুখ, মাথা ও বুকে এবং আস্তে আস্তে হা,পা,চোখ ও শরীরের অন্যান অঙ্গে ফুসফুড়ি ফুটতে শুরু করে।
৫। অনেকের চুলকানি, জ্বালাপোড়া হতে পারে।
৬। ফুসফুড়তে পানিতে ভর্তি থাকে। তবে ৫-৬ দিন পরই ফুসফুড়িগুরো শুকিয়ে যায় এবং কালো রঙের খোসা তৈরী হয়।কয়েকদিন পর কালো খোসাগুলো ঝরে পড়ে।
৭। আবার নতুন করে ফুসফুড়ি জন্ম নিতে পারে। এভাবে ১৫-৩০ দিন স্থায়ীত্ব হতে পারে।
ফুসফুড়ি নিয়ে কিছু সতর্কতা:
১। কখনোই নখ লাগাবেন না, নখ লাগালে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমন হতে পারে। ছোট ছেলেমেয়েদেরে ক্ষেত্রে হাত মোজা দিয়ে দিবেন।
২। প্রচুর চুলকানি হয় তাই চুলকানি কমানোর জন্য ধুপ জ্বালানো বা কোন পাতার রস কাজ করে না। নির্দিষ্ট সময়ান্তে আপনি আপনি শুকিয়ে যাবে।
৩। এই রোগের সংক্রমন থেকে রক্ষা করতে শিশুদের প্রতিদিন পানি দিয়ে ভালো করে গোসল করিয়ে দিন।অঅর পরতে দিন সুতার কাপড়।
৪। লোশিও কেলামিন লাগলে চুলকানি কমবে।
৫। অনেকে মনে করেন এই রোগে মাছ, মাংস কাওয়া যায় না। তবে এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। এই রোড়ে অধিক পরিমাণে পুষ্টির অবাব হয়। তাই প্রষ্টির অবাব পূরণ করার জন্য এসব খাবার খওয়ার দরকার।যে বাচ্চারা দুধ পান করে তাদের বুকের দুধ খেতে দিন।শিমুদের সবসময় পরিষ্কার পরিছ্ছন্ন রাখুন, বাড়তি সেবা-যন্ত করুন।রোগ প্রতিরোধ ক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে।রোগ প্রতিরোথ ক্ষমতা কম থাকলে আ্যান্টি ভাইরাল দেওয়া হয়।


আরো জানা অজানা তথ্য জানতে ভিজিট করুন ডক্টর ২৪।