অনেকে জানেন না যে, মায়েদের স্তনের বহুবিধ গুণ সম্পর্কে অনেকে জানেন না।গ্রমের মায়েরা সাধারণত বেশি অজ্ঞ হয়।তবে best breasts এবং breasts সম্পর্কে মায়েদের অবশ্যই জানা উচিত।কারণ শিশুর এবং মায়ের স্বাস্থ্যের অনেক কিছু স্তনের সাথে সম্পর্কযুক্ত। চলুন জেনে নিই মায়ের বুকের দুধ সম্পর্কে ১২টি অজানা তথ্য

১. মায়ের দুধ সব সময় সাদা নয়:
স্ববাবিকভাবে মায়ের দুধের রং ক্রিম বা সাদা রং এর হয়ে তাকে। তবে ঘনত্বের ভিন্নতার কারণে সবুজ,নীল,কমলা বা হলদেটে ও হতে পারে।


২. একটি স্তনে বেশি দুধ:
অনেকে জানেন না। তবে একথা সত্য যে মায়ের বুকের দুধের একটিতে বেশি এবং অন্যটিতে কম  দুধ হয়। মা যখন তার সন্তানকে বুকের দুধ পান কারন তখন বুঝা যায় এটার সত্যাতা কতটুকু।


৩. সন্তানকে দুধ দানের সময় বড় স্তন:
একজন নারী সন্তান জন্দদানের পর তার স্তনের আকার পরিবর্তিত হয়।স্তনের আকার সব থেকে বদ হয় তখনই যখন মা তার সন্তানকে দুধ পান করাতে শুরু করে।তবে কতটুকু বড় হবে তার মাত্রা নির্ভর করে মায়ের ত্বকের স্থিতিস্থাপকতার উপর।


৪. স্তনবৃন্ত থেকে দুধ বের হওয়ার ছিদ্র:
বাজারে কিনতে পাওয়া নিপলের মত মায়ের স্তনবৃন্তে কিন্তু একটা ছিদ্র থাকে না।স্তনবৃন্তের গাড় বাদামী
বর্নের এলাকা জুড়ে থাকে অনেকগুলো ছিদ্র যে পথে দুধ বের হয়। স্তনবৃন্তের একটি মাত্র ছিদ্র দিয়েই দুধ নির্গত হয় না। বেশ কিছুটা এলাকা জুড়ে থাকে দুধ নির্গত হওয়ার ছিদ্র।

৫. নিজে নিজেই নির্গত হতে পারে দুধ
যে সব মায়েরা অনেকটা অনভিঞ্জ তাদের ক্ষেত্রে স্তন থেকে ‍দুধ বের হতে দেকা যায়। এটা হতে পারে যখন সন্তান কান্নাকাটি করে বা মা অন্যমনুষ্ক থাকে তখন।তাচাড়া বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর পর ও এমনটা হতে দেখা যায়।


৬. যৌনতা কষ্টদায়ক হওয়া:
এস্ট্রোজেন নামক এক ধরণের হরমোনের অভাবে স্তনদানকারী মায়েদের যোনীপথে শুষ্কতা তৈরি হয়।যার ফলে অনেক সময় যৌনতা কষ্টকর হতে পারে।

৭. অতিরিক্ত দুধ হওয়ার সম্ভাবনা:
এমন অনেক মা আছে যাদের স্তন থেকে ফিকনি দিয়ে দুধ বের হয়।এর কারণ হলে অতিরিক্ত দুধ উৎপাদন।অতিরিক্ত দুধ উৎপাদন মায়েদের ক্ষেত্রে সাধারনত একটি অসুবিধা স্বরূপ।তাই দেরি না করে তাড়াতাড়ি চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবয় দুধ দানের সঠিক পদ্ধতি শিখে নিতে হবে।


৮. মানসিক উত্থান-পতন হয়:
মা যখন সন্তানকে দুধ খাওয়ানো শুরু করে, তখন মায়ের দেহের হরমোনজনিত কিছু পরিবর্তন হয়।অক্সিটোসিন নামে একটি হরমোনের প্রবাব লক্ষ্য করা যায়।তাছাড়া অনেক মা উদ্বেগ, পিপাশা, দুর্বলতা ইত্যাদি সমস্যায় ভুগে থাকেন।

৯. মাত্রাতিরিক্ত ক্যালসিয়াম প্রয়োজন নেই:
মায়ের বুকের দুধই যথেষ্ট।অতিরিক্ত দুধ যেমন গরুর দুধ বা অন্য কোন দুধের বাড়তি দরকার নাই।মায়ের বুকের দুধ সন্তান পান করলে মায়ের হাড় পাতলা হয়।তবে দুধ পান করা বন্ধ কার হলে আবার পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে।

১০. যৌনতায় লিক হতে পারে
যৌনতার ফলে স্তন্যদানকারী মায়ের স্তন থেকে সামান্য দুগ্ধ বের হতে পারে। তবে এতে অস্বাভাবিক কোনো বিষয় নেই।

১১. বাড়তি খাওয়া:
পর্যাপ্ত দুধের জন্য মাকে ও পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্য খেতে হবে।একজন মায়ের দৈনিক ৩০০ - ৫০০ ক্যালরি বাড়তি খাবার খাওয়ার প্রয়োজন।আর কোন টেনশন করা যাবে না এবং দেহের সহ্যমত কাজ করতে হবে।ক্ষুদার ভাব না হলে খাদ্য খাওয়ার দরকার নাই।

১২. পিরিয়ড বন্ধ হতে পারে
সন্তানকে দুধ দানকোলে কখনো কখনো মায়েদের মাসিক বন্ধ হতে পারে। তবে এটা স্ববাবিক তাই চিন্তা করার কোন কারণ নেই।